দাম ধরে রাখতে বাজার থেকে দেড় মাসে কেনা হয়েছে প্রায় ১১৩ কোটি ডলার। রফতানি এবং রেমিট্যান্সের স্বাথেই এমন উদ্যোগ। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র জানিয়েছেন, দামের ওপর কোনো হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে না। অতিরিক্ত যোগান কমিয়ে আনার মাধ্যমে বাজার স্বাভাবিক রাখা হচ্ছে। এ উদ্যোগকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ব্যাংকাররাও। ব্যাংকিং চ্যানেলে ডলারের দাম কমে গেলে বিকল্প পথে রেমিট্যান্স চলে যেতে পারে। অস্থিরতা কাটিয়ে এক বছরের বেশি সময় ধরে স্থিতিশীল রয়েছে ডলার বাজার। লেনদেনে হচ্ছে ১২১ থেকে ১২২ টাকার মধ্যে। মূলত রফতানি এবং রেমিট্যান্সের উচ্চ প্রবৃদ্ধিতে বাজারে সরবরাহ বাড়ে ডলারের। এর সাথে যোগ হয় বৈদেশিক ঋণ। বাড়ে রিজার্ভের পরিমাণও। যার প্রভাব পড়ে বিনিময় মূল্যে। ফলে ডলার কিনতে শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে দেশে আসে সাড়ে ১৩ বিলিয়ন ডলারের ওপরে। এ সময়ে আমদানি এবং ঋণ পরিশোধে ব্যয় হয়েছে সাড়ে ১০ বিলিয়ন কিছু বেশি। ফলে বড় একটি অংশ উদ্বৃত্ত থেকে যায়। বাড়তি ডলার টেন্ডারের মাধ্যমে কিনে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।