একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
পতিত আওয়ামী লীগ সরকার কোনোরকম যাচাই-বাছাই না করেই ৩ হাজার ৬৯৭ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল। এডিবি এবং এএফডির কাছ থেকে এ ঋণ নেওয়া হয়। এখন সেই ঋণ গলার কাঁটায় পরিণত হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকাররের। হাসিনার সরকারের লোকদেখানো উন্নয়ন প্রকল্প হিসাবে দাঁড়িয়ে আছে বিআরটি। এটি একটি দানবীয় ও অপরিকল্পিত প্রকল্প। কাজ এমন জায়গায় এসে ঠেকেছে যে, বর্তমান প্রেক্ষাপটে এটি বন্ধও করা যাচ্ছে না, আবার সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন করতে গেলেও অনেক টাকার প্রয়োজন। এমন অবস্থায় চতুর্থ সংশোধনী প্রস্তাবও অনুমোদন করতে পারেনি একনেক। প্রকল্পের আওতায় গাজীপুর থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত নির্দিষ্ট লেনে বাসভিত্তিক দ্রুত গণপরিবহণব্যবস্থা গড়ে তোলা লক্ষ্য। এ প্রসঙ্গে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, বিআরটি প্রকল্প নিয়ে ‘আমরা এখন কী করিব’ অবস্থায় আছি। পরিবহণ বাসগুলো এখনো আনার কোনো ব্যবস্থা হয়নি। প্রকল্পটির কারণে মানুষ ফুটপাতও ব্যবহার করতে পারবে না। হেঁটে রাস্তার একপাশ থেকে অন্যপাশে যেতে পারবে না। গাড়ি বা অন্যান্য পরিবহণও প্রয়োজনে পাশ পরিবর্তন করতে পারবে না। প্রশ্ন হলো-এসব অসংগতি শুরুতেই কেন চিন্তা করা হয়নি।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।