গণঅধিকার পরিষদের নেতা রাশেদ খান বলেন, সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে বিতর্কিত করার চেষ্টা যারা করছে, তারা মূলত আরেকটা এক-এগারো ফিরিয়ে আনতে চায়। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এদেশের রাজনৈতিক দল। তিনি বলেন, এই যে আমাদের সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানোর ষড়যন্ত্র চলছে; এই গণঅভ্যুত্থানে সেনাবাহিনীর কি কোনও ভূমিকা নেই? তিনি আরো বলেন, প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার করা এবং নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা করা। নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা করলে জনগণ মানবে না।