Web Analytics

বরগুনার পাথরঘাটার সাবেক ছাত্রদল নেতা অমিত হাসান শুভসহ তার সহযোগীরা বিএনপির এক নেতার সংবাদ সম্মেলন চলাকালে উপজেলা প্রেস ক্লাবে হামলা করেছে। এ সময় সাংবাদিকসহ পাঁচজনকে লাঞ্ছিত করা হয়। পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আল হাদিদ বলেন, সকালে উপজেলা প্রেস ক্লাবে কেন্দ্রীয় ওলামাদলের সদস্য মাওলানা শামিম আহমেদের নামে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন চলছিল। এ সময় প্রেস ক্লাবের মধ্যে ঢুকে হঠাৎ আক্রমণ করে অমিত হাসান শুভসহ তার সহযোগীরা।

Card image

খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেন, সামনে আমাদের খাদ্যের কোনো সমস্যা হবে না। দেশে বর্তমানে যথেষ্ট খাদ্য মজুত রয়েছে। বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলসহ রাজশাহী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং চট্টগ্রামের বেশকিছু এলাকায় ধানের ফসল খুব ভালো হয়েছে। তা থেকে আশা করা হচ্ছে আশানুরূপ যথেষ্ট খাদ্যের উৎপাদন হবে। তাছাড়া সরকার খাদ্য সংরক্ষণে সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তবে বাংলাদেশে গমের উৎপাদন মাত্র ১০ লাখ টন। তাই ঘাটতি পূরণে বাকি ৬০ লাখ টন গম বাইরে থেকে আমদানি করতে হয়।

Card image

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী তরুণী বলেন, বাকেরগঞ্জ পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক রুহুল আমিন বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এক পর্যায়ে প্রতারণার শিকার হয়ে আমি রুহুলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করি। এ মামলার চারমাস পার হলেও আসামিকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ। সাবেক এমপি আবুল হোসেন খান আমি ও আমার মাকে তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে মামলা তুলে নিতে চাপ দেয়। সেই রাতে সেখানে থানার নবাগত ওসি আবুল কালাম আজাদ এবং মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই তোফাজ্জেল ছিলেন। সাবেক এমপি আমার কোনো কথা না শুনেই বলেন, তুলে না নিলে সকালে মামলার ফাইনাল রিপোর্ট দিয়ে দেবেন। উল্লেখ্য, সাবেক এমপি বলছেন মীমাংসার জন্য তিনি ডেকে বসেছিলেন।

Card image

শনিবার দুপুরে চট্টগ্রামে নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে একসঙ্গে ছয় নবজাতকের জন্ম হয়েছে। এ ছয়জনের মধ্যে পাঁচজন কন্যা ও একজন ছেলে নবজাতক। একজন ছাড়া বাকি পাঁচজনই ঝুঁকিমুক্ত বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। বর্তমানে তাদেরকে নিবিড় পরিচর্যায় রাখা হয়েছে। ছয় নবজাতকের জননী কক্সবাজার জেলার ঈদগাঁ এলাকার বাসিন্দা। চিকিৎসক ডা. কারিশমা সুলতানা বলেন, ‘নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে একসঙ্গে ছয় নবজাতকের জন্মের ঘটনা এবারই প্রথম। ১৯ সপ্তাহের গর্ভাবস্থায় থেকে ওই মা নাজনিন সুলতানা লুলু ম্যাডামের তত্ত্বাবধানে ছিলেন। আমরা সম্ভাব্য জটিলতা আঁচ করতে পেরেছিলাম, তবে শেষমেশ স্বাভাবিকভাবে সফলভাবে ডেলিভারি করাতে পেরে গর্বিত।’

Card image

১১ দফা দাবি জানিয়েছেন শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ। ১১ দফা দাবি হলো- শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণসহ শিক্ষা খাতে জিডিপির ৬ শতাংশ বরাদ্দ করা, ঈদুল আজহার আগেই পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা, বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা দেওয়া, বেসরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বেতন স্কেল ৬ষ্ঠ গ্রেড করা, এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সার্বজনীন বদলি প্রথা চালু করা, পেনশন প্রথা চালু করা, শিক্ষক-কর্মচারীদের চাকরির বয়স ৬৫ বছরে উন্নীত করা, শিক্ষক নিয়োগ কমিশন গঠন, ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিং বডি প্রথা বিলুপ্ত করা, শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন ও স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করা।

Card image

উপদেষ্টা মাহফুজ আলম লেখেন, ৭১ এর প্রশ্ন মীমাংসা করতেই হবে। যুদ্ধাপরাধের সহযোগীদের ক্ষমা চাইতে হবে। বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে। পাকিস্তান এদেশে গণহত্যা চলিয়েছে। (পাকিস্তান অফিসিয়ালি ক্ষমা চাইলেও, আবারও ক্ষমা চাইতে রাজি হলেও, যুদ্ধাপরাধের সহযোগীরা এখনো ক্ষমা চায়নি)। ইনিয়ে বিনিয়ে গণহত্যার পক্ষে বয়ান উৎপাদন বন্ধ করতে হবে। জুলাইয়ের শক্তির মধ্যে ঢুকে স্যাবোট্যাজ করা বন্ধ করতে হবে। সাফ দিলে আসতে হবে। আরো লেখেন, মুজিববাদী বামদের ক্ষমা নাই। লীগের গুম-খুন আর শাপলায়, মোদীবিরোধী আন্দোলনে হত্যাযজ্ঞের মস্তিস্ক এরা। এরা থার্টি সিক্সথ ডিভিশন। জুলাইয়ের সময়ে এরা নিকৃষ্ট দালালি করেও এখন বহাল তবিয়তে আছে। দেশে বসে জুলাইয়ের পক্ষের শক্তির বিরুদ্ধে এরা চক্রান্ত করেই যাচ্ছে। লীগের এসকল বিটিম ও শীঘ্রই পরাজিত হবে। অন্য কারো কাঁধে ভর করে লাভ নেই।”

Card image

বিএনপি নেতা আমিনুল হক বলেন, সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে নয় মাস। মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষা যতটুকু ছিল, তা পূরণে সম্পূর্ণ রূপে ব্যর্থ। তাদের ব্যর্থতার কারণেই সাবেক রাষ্ট্রপতি আওয়ামী লীগের দোসর আবদুল হামিদ দেশ ছেড়ে পালাতে সক্ষম হয়েছে। আরও বলেন, তাদের ইন্ধনে প্রশাসন ঘুমিয়ে ছিল। এ প্রশাসনের ঘুমিয়ে থাকার কারণেই আওয়ামী লীগের অনেক দোসর দেশ ছেড়ে পালাতে সক্ষম হয়েছে। আমিনুল বলেন, যারা গত ১৭ বছর বাংলাদেশের মানুষের ওপরে নির্যাতন নিপীড়ন করেছে, তাদেরকে পালাতে যারা সহযোগিতা করেছে তারাও ষড়যন্ত্রকারী এবং তারাও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী স্বৈরাচার সরকারের অংশীদার হিসেবে বিবেচ্য হবে। তাদেরকে ক্ষমা করার কোনো সুযোগ নাই। আরও বলেন, এসব দোসরদের বিচারের জন্য একটি নির্বাচিত জনগণের সরকার দরকার। কেবল জনগণের সরকারই পারবে প্রশাসনে ঘাপটি মেরে থাকা দোসরদের বিচারের আওতায় আনতে।

Card image

গণহত্যাকারী ও মানবতাবিরোধী আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচার বিএনপিসহ সকলেই চায় জানিয়ে বিএনপি নেতা এমরান সালেহ প্রিন্স বলেছেন, পরিকল্পিতভাবে অস্থিরতা ও বিশৃখলা সৃষ্টি করে নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার অপ্রয়াস চালনো হচ্ছে কী না জনমনে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। গণশত্রু ও গনহত্যাকারী আওয়ামী লীগের রাজনীতির চ্যাপ্টার ৫ আগস্ট ক্লোজ হয়ে গেছে মন্তব্য করে প্রিন্স বলেন, পতনের ৯ মাস পার হলেও আওয়ামী লীগের কোনও পর্যায়ের নেতাকর্মীর কোন অপরাধবোধ বা অনুশোচনা নাই। উপরন্তু তারা সীমান্তের ওপর থেকে নানা ষড়যন্ত্র করছে। তাদের রাজনীতি করার অধিকার নাই। এছাড়া ট্রাইব্যুনাল আইন থেকে সংগঠনের বিচারের এখতিয়ার বাদ দেওয়া ও এতো দিনেও আওয়ামী লীগ নিয়ে সিদ্ধান্ত না নেওয়ায় দায় সরকার ও এনসিপি নেতাদের দিয়েছেন তিনি।

Card image

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ও এর নেতাদের বিচার করা এবং বিচারকাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দলটির যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তে উল্লাস প্রকাশ করেছেন ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্যের আন্দোলনকারীরা। এই ঘোষণা ছাড়াও দলীয় হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার করার সুযোগ আইনে রাখা ও জুলাই ঘোষণাপত্র ত্রিশ কার্যদিবসের মধ্যে দেওয়ার ওয়াদা করেছে সরকার।

Card image

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর কিশোরগঞ্জের ‘হাই প্রোফাইল’ আসামিদের তালিকা করে জানুয়ারির শেষদিকে এসবির রাজনৈতিক শাখায় আবেদনটি পাঠিয়ে ছিল কিশোরগঞ্জ পুলিশ। এ তালিকায় আবদুল হামিদের নাম ছিল ৩৯ নম্বরে। এসবিসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগে জানানোর পরও কোনো বাধা ছাড়াই আবদুল হামিদ বুধবার রাতে দেশত্যাগ করেন। তার সঙ্গে থাইল্যান্ড গেছেন ছোট ছেলে রিয়াদ আহমেদ ও শ্যালক ডা. নওশাদ খান। সাবেক এই রাষ্ট্রপতি কূটনৈতিক পাসপোর্ট নিয়েই ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করেন। অতিরিক্ত আইজি মতিউর রহমান বলেন, কী বিষয়ে তদন্ত করা হবে, তার লিস্টিং চলছে। বৃহস্পতিবার রাতেই কমিটি হয়েছে। কার কী অবহেলা বা দায় রয়েছে, সেটা দেখা হবে।

Card image

আরো নিউজ দেখতে লগইন করুন


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

analytics