Web Analytics

ডিএমপির মুখপাত্র মুহাম্মদ তালেবুর রহমান পিপিএম বলেন, ‘নগরবাসীর বৃহত্তর স্বার্থে এবং সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট সকলকে বিনীতভাবে অনুরোধ করছি যাতে তারা অহেতুক রাস্তা অবরোধ না করেন।’ আরও জানান, নগরীর স্বাভাবিক চলাচল বজায় রাখতে এবং জরুরি সেবা নিশ্চিত করতে ডিএমপি সর্বদা তৎপর রয়েছে। প্রসঙ্গত, ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ যানজট নিরসনে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালালেও অহেতুক রাস্তা অবরোধের ঘটনায় কার্যত ব্যাহত হচ্ছে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা। সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়ছেন বিদেশগামী যাত্রীরা এবং অ্যাম্বুলেন্সে থাকা রোগীরা।

Card image

এনসিপি জানিয়েছে, সাম্প্রতিক আন্দোলনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, মত, পক্ষ এবং সাধারণ ছাত্র-জনতা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করলেও একটি পক্ষ সচেতনভাবে দলীয় স্লোগান এবং বাংলাদেশের জনগণের ঐতিহাসিক সংগ্রাম বিরোধী স্লোগান দিয়েছে। যা জাতীয় ঐক্য নবায়নের সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টিতে ব্যাঘাত ঘটিয়েছে। এনসিপি জানায়, তাদের কোনো সদস্য দলীয় স্লোগান কিংবা সংগ্রাম ও ইতিহাসবিরোধী কোনো স্লোগান দেয়নি। এনসিপিকে এর সাথে জড়ানো সম্পূর্ণ অহেতুক ও অনাকাঙ্ক্ষিত। এনসিপি মনে করে, ১৯৪৭, ১৯৭১ এবং ২০২৪ এর যথাযথ স্বীকৃতি এবং মর্যাদা বাংলাদেশে রাজনীতি করার পূর্বশর্ত। যারা ১৯৭১ সালে এই জনপদের মানুষের জনযুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেছিল এবং গণহত্যায় সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে, আমরা চাই তারা নিজেদের সুস্পষ্ট রাজনৈতিক অবস্থান জাতির সামনে ব্যাখ্যা করে জাতীয় সমঝোতা ও ঐক্যকে সুদৃঢ় করবে এবং চব্বিশের অভ্যুত্থানের জন-আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়নে সহযোগী হবে।

Card image

জেলা সিভিল সার্জনদের নিয়ে দু’দিনব্যাপী সম্মেলন চলছে। এতে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস চিকিৎসকদের পরিবর্তনের মানসিকতা নিয়ে চিকিৎসা সেবায় আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আমরা স্বাস্থ্য নিয়ে একে অপরকে দোষ দেই। দোষ দিলে সমাধান হবে না। আমাদের মধ্যে ঘাটতি আছে। স্বাস্থ্য খাতের অভাব ঘাটতির মধ্য দিয়েও ভালো করা সম্ভব। আরও বলেন, আমাদের যতটুকু চিকিৎসা সরঞ্জাম বা সুযোগ সুবিধা রয়েছে, এই পরিস্থিতির মধ্যে যদি আমরা পরিবর্তনের জন্য নিজের মন ঠিক করতে পারি তাহলে আমি নিশ্চিত বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সেবার ২৫ শতাংশ উন্নতি হয়ে যাবে।’ প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সিভিল সার্জন সম্মেলনের উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে নতুন মানসিকতার উন্মোচন করছি এবং সেইসঙ্গে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের নতুনভাবে পথচলা শুরু হলো। স্বাস্থ্য সেবায় কোনো কাঠামো লাগে না, রাজনীতিও না।

Card image

গণঅধিকার পরিষদের নেতা রাশেদ খান লেখেন, আ.লীগ নিষিদ্ধের কর্মসূচিতে সর্বশক্তি নিয়ে উপস্থিত ছিল জামায়াত-শিবির। জাশি ও এনসিপির নেতাদের একসঙ্গে বসে ও দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিতে দেখা গেছে। ঘেরাওয়ে ৬০ শতাংশ বিভিন্ন ইসলামিক দলের নেতাকর্মী ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী। আরও লেখেন, কোনো কোনো মহল থেকে অভিযোগ আসছে, শাহবাগের প্রতিশোধ নিয়েছে জামায়াত শিবির! তা নয়, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের জোরালো দাবি জনগণের পক্ষ থেকে আছে। রাশেদ লেখেন, জামায়াত-শিবিরকে কাজে লাগানো শেষ, এখন তাদেরকে পাকিস্তানপন্থি বলে চালিয়ে দাও! এবারের ঘটনা থেকে জাশির যদি ন্যূনতম শিক্ষা হয়, তবে ডাক দিলেই আর আগের মত দৌড় দিবে না।

Card image

শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যার মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ট্রাইব্যুনালে জমা দেওয়া হয়েছে। চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের কাছে এ প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন তদন্ত সংস্থার কোর্ডিনেটর, তদন্ত কর্মকর্তাসহ তিনজন। তদন্তে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যায় নির্দেশ দেওয়ার প্রমাণ পেয়েছে সংস্থা। এটিই জুলাই গণহত্যায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথম তদন্ত প্রতিবেদন। একইসঙ্গে জুলাই গণহত্যায় তার জড়িত থাকারও প্রথম তদন্ত প্রতিবেদন এটি।

Card image

ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, পুলিশের ঢাকা এরিয়ার মধ্যে নিষিদ্ধ সংগঠন কোনো ধরনের কার্যক্রম করতে পারবে না। এজন্য এসপিদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিগত সময় পুলিশকে জনতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ঢাকা রেঞ্জের কোনো পুলিশ যদি অনৈতিক কাজ বা অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার নজরুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ এবং ছাত্রলীগসহ দলটির সঙ্গে যুক্ত যে কোনো সংগঠন প্রকাশ্যে বা গোপনে কোনো ধরনের তৎপরতা চালাতে পারবে না। আমাদের ওপর নির্দেশনা দেওয়া আছে, নিষিদ্ধ সংগঠনের কাউকে দেখামাত্রই গ্রেফতার করতে হবে। এক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই।

Card image

হামাস জানিয়েছে, 'যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছানোর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে আলোচনা পুনরায় চালু করতে এবং গাজার জনগণের কাছে সাহায্য ও ত্রাণ সরবরাহ পৌঁছানোর অংশ হিসেবে মার্কিন ইসরাইলি সৈনিক এডান আলেকজান্ডারকে মুক্তি দেয়া হবে।' তবে ২১ বছর বয়সি আলেকজান্ডারকে কখন মুক্তি দেয়া হবে তা উল্লেখ করা হয়নি। উল্লেখ্য, গত ৭০ দিন ধরে গাজায় খাদ্য, ওষুধ এবং জ্বালানিসহ সমস্ত সাহায্য প্রবেশে বন্ধ করে রেখেছে ইসরাইল। এদিকে গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে সোমবার মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফ ইসরাইল সফর করবেন।

Card image

পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী বলেছেন, যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাকিস্তান নয়, ভারতই দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় নয়াদিল্লি এ অনুরোধ জানায়। তিনি বলেন, এটি এমন এক সংঘাত ছিল, যা ১.৬ বিলিয়ন মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করতে পারত। যারা যুদ্ধ চায়, তারা কেবল নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্যই তা করে। শান্তি দুই দেশের জন্যই মঙ্গলজনক। যুদ্ধের পেছনে যারা আছে, তাদের লক্ষ্য সংকীর্ণ রাজনৈতিক স্বার্থ। আরো বলেন, কাশ্মীর একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃত বিরোধ এবং তা জাতিসংঘ সনদ ও কাশ্মীরিদের ইচ্ছার ভিত্তিতে সমাধান হতে হবে।

Card image

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দমনে দেশের বিভিন্ন স্থানে গত ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত নিয়োজিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের তালিকা চেয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। এ ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার নিশ্চিত করতে সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে শহিদ ও আহতদের বিষয়ে তথ্য নিশ্চিত করতে এ তালিকা চাওয়া হয়েছে। তদন্ত সংস্থার উপসহকারী পরিচালক আহমেদ নাসির উদ্দিন বলেন, যেসব এলাকায় অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, সেসব এলাকায় তথ্য চাওয়া হয়েছে। আবার সশরীরে ঘটনাস্থলে যাচ্ছি। জুলাই আন্দোলনের প্রকৃত ঘটনা জানতে তাদের তালিকা চাওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে তারা সাক্ষী হতে পারেন। ইতোমধ্যে বিভিন্ন এলাকা থেকে তথ্য এসেছে।

Card image

আসিফ মাহমুদ লেখেন, দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়। ওয়াশিংটন কিংবা মস্কোর দাসত্ব করতেও নয়। এর আগের পোস্টে লেখেন, ‘স্বাধীনতা অর্জনের থেকে রক্ষা করা কঠিন। লড়াই যেন থামছেই না। রাজপথের লড়াইটা সামষ্টিক, জুলাইয়ের যোদ্ধাদের মিলনস্থলে পরিণত হওয়ায় এক ধরনের ভালো লাগার জায়গাও তৈরি করে। মাঝে মাঝে মনে হয় ছেড়ে দিয়ে চলে যাই রাজপথে।’ তিনি বলেন, ‘ছেড়ে দেওয়ার চিন্তা মাথায় এলেও থেকে যেতে হয় গণ-অভ্যুত্থানের পাহারাদার হওয়ার জন্য। জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার আওয়াজটা পৌঁছে দেওয়ার জন্য। উপদেষ্টা বলেন, সরকারে থাকাটা দো-ধারি তলোয়ারের ওপর দাঁড়িয়ে থাকার মতো হয়ে গেছে। সরকার কোনো ভুল করলে, সেটা আমাদের এখতিয়ারভুক্ত না হলেও জনতার কাঠগড়ায় আমাদের দুজনকে দাঁড় করানো হয়। আবার ছাত্র-জনতা মাঠে নামলে রাষ্ট্রের ক্ষমতার ভরকেন্দ্রগুলো আমাদের সন্দেহের চোখে দেখে, টার্গেট করে। স্টাবলিশমেন্ট মনে করে এটা আমরা করাচ্ছি।

Card image

আরো নিউজ দেখতে লগইন করুন


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

analytics