উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেছেন, স্থানীয় সরকারের অচলাবস্থা চলছে। তাই আমরা স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে আয়োজন করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু দলগুলোর মতানৈক্যের কারণে তা সম্ভব হয়নি। তিনি বলেন, আঞ্চলিক বৈষম্য নিরসনে এরিমধ্যে ২৩টি প্রকল্প সংশোধন করা হয়েছে। রাতারাতি এটির সমাধান সম্ভব না। সদিচ্ছা থাকলে সময়ের সাথে সাথে তা পরিবর্তন হবে। আরো বলেন, সরকার নির্বাচন নিয়ে যাবতীয় প্রস্তুতি নিচ্ছে। এখন জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্যে আসা গেলে আরও দ্রুত নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। আসিফ মাহমুদ বলেন, বিগত সময়ে স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ভোট চুরি ও কেন্দ্র দখল হয়েছে। তাই জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলোকে ভেঙে দিতে হয়েছে। কিন্তু সেই পদগুলোর শূন্যতায় সরকারি কর্মকর্তারা অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছে। এতে তাদের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে। ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড ভেঙে দিলে তা পরিচালনা করার জন্য পর্যাপ্ত অফিসার নেই। জাতীয় সংকট তৈরি হবে। তবে ফ্যাসিবাদের চেয়ারম্যানরা পালিয়ে গেছে। সেখানে প্যানেল চেয়ারম্যান ও প্রশাসকের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।