Web Analytics

৫ আগস্ট পুলিশের গুলিতে শহীদ আলমগীর হোসেনের স্ত্রী হোসনেআরা বলেছেন, সেদিন আমার স্বামীর কাজ ছিল না। দুপুরে পরিস্থিতি দেখতে উত্তরার রাজলক্ষীতে যান তিনি। সেখানেই একটা গুলি এসে তার মাথায় লাগে। এতে মস্তিষ্ক বেরিয়ে পড়ে। কবর দেওয়ার সময় এই মস্তিষ্ক পলিথিনে ভরে কবরস্থানে দেওয়া হয়েছে। মৃত্যুর এক মাস পর শহীদ আলমগীরের ঘরে জন্ম নেয় এক কন্যা। স্ত্রী বলছিলেন, উনার দুই ছেলের পর এক মেয়ের খুব আশা ছিল। দোয়া করতেন আল্লাহর কাছে। একমাত্র উপার্জন সক্ষম স্বামীকে হারিয়ে দিশেহারা পরিবার। স্থানীয়রা সরকারি সহযোগিতার দাবি করেছেন। জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, সহযোগিতা করবেন, পরিবারের সাথে দেখাও করেছেন তিনি।

Card image

নিউজ সোর্স

গুলিতে মগজ আলাদা হয়ে যায় শহীদ আলমগীরের

আমার স্বামী বাস চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। ৫ আগস্ট তার ডিউটি ছিল না। তিনি বাসায় ঘুমিয়ে ছিলেন। সেদিন দুপুরে রাজধানীর উত্তরার রাজলক্ষ্মীতে গিয়েছিলেন পরিস্থিতি দেখতে। সেখানেই পুলিশের গুলিতে মারা যান তিনি। গুলিতে তার মাথার মগজ আলাদা হয়ে পড়ে ছিল। তার কবরে আলাদা পলিথিনে মগজসহ দাফন করা হয়েছে।’


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।