জিওপি নেতা রাশেদ খান লেখেন, চৈত্র মাসে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করার আগ্রহ কেন সরকারের? তারা কি এমনকিছু দেখাতে চায় যে, ভোটারশূন্য নির্বাচন?’ রাশেদ খান লেখেন, ‘এপ্রিল মাস প্রচণ্ড গরমের মাস। এই সময় নির্বাচন করতে হলে ভোটকেন্দ্রে সামিয়ানা ও ফ্যানের ব্যবস্থা করা বাধ্যতামূলক। বাড়ি বাড়ি থেকে ভোটারদের ভোটকেন্দ্র নেওয়ার জন্য ছাদওয়ালা গাড়ির ব্যবস্থাও করতে হবে। একই সঙ্গে এই আবহাওয়ার মধ্যে প্রার্থীদের পক্ষে প্রচারণা ও গণসংযোগও কঠিন।’ রাশেদ বলেন, নির্বাচন সংস্কার কমিশন সুপারিশ করেছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো আসনে ৪০ শতাংশ ভোট না পড়লে সেই আসনে পুননির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। ঐ সময়ের আবহাওয়ায় ৪০ শতাংশ হবে না, ফলে এপ্রিলে নির্বাচনের আয়োজন দুরভিসন্ধিমূলক।’ এছাড়া রাশেদ সরকারের এপ্রিলে নির্বাচনের সিদ্ধান্তকে অপরিণামদর্শী বলেও অভিহিত করেছেন।
আগামী বছরের এপ্রিল মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তবে জাতীয় নির্বাচনের জন্য এপ্রিল মাস উপযোগী নয় বলে যুক্তি দেখিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
