বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষণা করেছেন যে জাতীয় নির্বাচনের দিন ফেব্রুয়ারির প্রথম ভাগে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে এবং এতে সংস্কারের লক্ষ্য কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত হবে না। বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি জানান, জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে গণভোট আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় আইন যথাসময়ে প্রণয়ন করা হবে। ব্যালটে চারটি বিষয়ের ওপর একটি প্রশ্নে ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ ভোট দিতে হবে। সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট ‘হ্যাঁ’ হলে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠিত হবে, যারা সংসদ সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করবেন। পরিষদ ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে সংস্কার সম্পন্ন করবে এবং পরবর্তী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে ভোটের অনুপাতে উচ্চকক্ষ গঠন করা হবে।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।