একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
ভোটাধিকার প্রবাসীদেরও সাংবিধানিক অধিকার। আইনে পোস্টাল ব্যালটের নিয়ম থাকলেও বিগত সময়ে একটি ভোটও বিদেশ থেকে আসেনি। আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে প্রথমবার প্রবাসীরা প্রতীক সম্বলিত পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানের সুযোগ পাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে প্রার্থী চূড়ান্ত হওয়ার আগেই প্রতীকসহ ব্যালট পেপার প্রবাসীদের কাছে পাঠানো হবে। সেই ব্যালটে নিবন্ধিত দলগুলোর সংরক্ষিত প্রতীকের পাশাপাশি স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ১০টি প্রতীক দেয়া থাকবে। ভোট দিতে ইচ্ছুক প্রবাসীদের নিবন্ধনের জন্য তিন সপ্তাহ সময় পাবেন। তবে কোনো দল প্রার্থী না দিলেও সেই প্রতীক ব্যালটে থেকে যাবে। এটি বিভ্রান্তি তৈরি করতে পারে বলেও আশঙ্কা বিশ্লেষকদের। তাদের মতে, প্রতীক বরাদ্দের পর ব্যালট পেপার পাঠাতে হবে। নির্বাচন বিশেষজ্ঞ জেসমিন টুলি বলেছেন, প্রয়োজনে আইন সংশোধন করে মনোনয়ন চূড়ান্ত ও প্রতীক বরাদ্দের পর ভোটগ্রহণের সময় অন্তত ৩০ দিন করতে হবে। যাতে প্রবাসীদের কাছে ব্যালট পৌঁছায় এবং সময়মতো ভোট ফেরত আসে।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।