তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, সাংবাদিকরা শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করলেও তাদের বেতন তথ্য মন্ত্রণালয় নির্ধারণ করছে। এটি ঠিক নয়। ওয়েজ বোর্ডের বিষয়টি আমরা শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীনে দিতে চাই। সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ-২০২৫ এর খসড়া এবং সংবাদপত্র ওয়েজবোর্ড গঠন বিষয়ে আলোচনা সভায় তিনি বলেন, সাংবাদিকেরা অনেকদিন ধরেই মজুরি বোর্ড চাচ্ছেন। এক্ষেত্রে মালিকপক্ষকে রাজি হতে হবে। তাদেরও কথা বলার জায়গা রয়েছে। এ সময় সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা, প্রস্তাবনা ও পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তি খন্ডনের জন্য ১০ দিনের সময় বেধে দেন তিনি। আরও বলেন, বেতন না বাড়ালে সাংবাদিকরা বিপথগামী হবেন। ভালো বেতন পেলে সাংবাদিকদের চাঁদাবাজি ও দালালি কমে যাবে। মালিকপক্ষের অনিহা বা সদিচ্ছা না থাকায় নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।