একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
এক বৈঠকে পাল্টা শুল্ক আরও কমাতে সহযোগিতা করতে ঢাকা সফররত যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী বাণিজ্য প্রতিনিধি দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিজিএমইএ। অন্যদিকে ইউএসটিআর আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সাথে সংগতি বজায় রেখে শ্রম আইন সংস্কারের তাগিদ দিয়েছে। বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যেই ২০ শতাংশ ট্যারিফ সুবিধা অর্জন করেছি, যা একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। তবে প্রকৃতপক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানির ওপর গড় শুল্ক ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ। ফলে মোট শুল্কের পরিমাণ প্রায় ৩৬ দশমিক ৫ শতাংশ, যা নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। স্ট্যাকিং মেথড ব্যবহার করে অন্যান্য পণ্যের সঙ্গে এই শুল্কের সমন্বয় করা যেতে পারে। এদিকে মার্কিন সহকারী বাণিজ্য প্রতিনিধি বলেন, আর্জাতিক মানদণ্ডের সাথে সংগতি বজায় রেখে বাংলাদেশে শ্রম আইন সংস্কার করা হবে, এটি অত্যন্ত প্রত্যাশিত। এ নিয়ে মাহমুদ হাসান খান বলেন, বিজিএমইএ বাংলাদেশের শ্রম আইন ২০০৬-এর সংশোধনী নিয়ে সকল স্টেকহোল্ডারদের সাথে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া শ্রম আইন সংশোধনের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা দেয়া হয়েছে।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।