সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রী তাজুল ইসলামের শ্যালক মহব্বত আলী ছিলেন বেকার যুবক। ১৮ সালে তাজুল মন্ত্রী হওয়ার পর কসাই মহব্বত আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছে। সে লাকসাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান। চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও তদবির বাণিজ্য করে হাতিয়ে নিয়েছেন ৩০০ কোটি টাকা। ভিন্নমত দমনে টর্চার সেল গড়ে তোলায় এলাকাবাসী তাকে কসাই মহব্বত বলে ডাকে। বিএনপির উপজেলা সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক অভিযোগ করেছেন, তাকে চেয়ারে বসিয়ে কারেন্টের শক দিয়েছে। এছাড়া এখন সে বিপুল জমিজমা, ফ্ল্যাট ও ব্যাবসায়ের মালিক।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।