দুদক কমিশনার মিঞা মুহাম্মদ আলি আকবার আজিজী বলেছেন, "প্রয়োজনের তুলনায় বেশি প্রাপ্তির আশায় মানুষকে প্যাঁচে ফেলে যারা দুর্নীতি করেছে, তাদের লজ্জা হওয়া উচিত। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা মাঝে মাঝে এসি রুমে বসে ভুলে যান সেবাগ্রহীতা যারা, তারা রাষ্ট্রের মালিক। তাদের ট্যাক্সের টাকায় আমাদের বেতন হয়।" এদিকে কমিশনারের উপস্থিতিতে শেরপুরের গণশুনানিতে জেলার সরকারি-বেসরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সেবা পেতে ঘুস, দুর্নীতি বা হয়রানির শিকার অনেক সেবাগ্রহীতা অভিযোগ তুলে ধরেন এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা তাদের স্ব স্ব অভিযোগের জবাব দেন। অভিযুক্তদের বিষয়ে তাৎক্ষণিক তদন্ত এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার নির্দেশ দেন দুদক কমিশনার।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।