সিএমজি'কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, প্রেসিডেন্ট শির সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশের এই পরিস্থিতিতে সহায়তা ও সমর্থন দরকার। চীন তাতে আগ্রহীও। তিনি বলেন, অর্থনীতি ও বাণিজ্যে অগ্রগতির সম্ভাবনা রয়েছে। সবার সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, চীনা বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে আসবে, নতুন করে কী করা যায় তা পর্যবেক্ষণ করবেন। ড. ইউনূস বলেন, ‘পৃথিবীর সব জায়গায় দারিদ্র্যের চেহারা একই রকম। এটি জয়ের সমাধান হলো মানুষের সৃজনশীলতাকে স্বীকৃতি দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সহযোগিতা করা। ক্ষুদ্রঋণে পাওয়া অর্থ দরিদ্রদের কাছে একটা শক্তি, এই শক্তি ব্যবহার করে জীবন বদলে ফেলা সম্ভব।’ নিজের তিন শূন্য তত্ত্ব ও প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের নতুন শৈলীর আধুনিকায়ণ তত্ত্বের মিল প্রসঙ্গে ড. ইউনূস বলেন, ‘বিষয়গুলো একই। অনেক সামঞ্জস্য রয়েছে।' এই সময় সাক্ষাৎকারে উপস্থিত অধ্যাপক দু প্রধান উপদেষ্টার বৈশ্বিক অবদান তুলে ধরেন।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।