জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নের সবার লক্ষ্য এক। তবে সংস্কার বাস্তবায়নের পথ নিয়ে সামান্য ভিন্নতা আছে। আলোচনার মাধ্যমে মতপার্থক্য দূর করে যে সব জায়গায় ঐকমত্য আছে, তার ভিত্তিতে দ্রুতই জাতীয় সনদ তৈরি করা যাবে। ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক মুভমেন্টের সঙ্গে বৈঠকে তিনি বলেন, স্প্রেডশিটের ‘কিছু কিছু জায়গায় ব্যাখ্যা দেওয়া প্রয়োজন। আমাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে—দ্রুততার সঙ্গে একটি জাতীয় সনদের জায়গায় পৌঁছানো। এই কমিশনের মেয়াদ যেহেতু জুলাই মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত। তাই আমরা আশা করি, প্রাথমিক আলোচনা মে মাসের মাঝামাঝি পর্যায়ে শেষ করতে পারব। পরে আমরা পরবর্তী ধাপে অগ্রসর হব।’ অধ্যাপক বলেন, "আলোচনা টেবিলের দুই পাশে হলেও, এখানে পক্ষ দুটি নয়। আমরা সবাই একপক্ষ। আমাদের লক্ষ্য এক।" ববি হাজ্জাজ বলেন, 'আমরা সংস্কারগুলোর মাধ্যমে জনবান্ধব সরকার ব্যবস্থা তৈরি করতে সক্ষম হব। লীগের মতো ফ্যাসিস্ট যাতে আর বাংলাদেশে দাঁড়াতে না পারে, সেই লীগকে বাতিল করা এবং তাদের ফ্যাসিজমকে বাতিল করা বড় সংস্কার।’