রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মামুনের একটি ফেসবুক পোস্ট ঘিরে ক্যাম্পাসে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। ২৭ অক্টোবর তিনি ছাত্রী হল সংসদের নবনির্বাচিতদের হিজাব পরা ছবি পোস্ট করে লেখেন, “এই ব্যক্তিগত স্বাধীনতা আমি এন্ডর্স করছি। কাল আমি এরকম ব্যক্তিগত স্বাধীনতা পরে ও হাতে নিয়ে ক্লাশে যাব। পরব টু-কোয়াটার, আর হাতে থাকবে মদের বোতল। মদ তো ড্রাগ না! মদ পান করার লাইসেন্সও আমার আছে! শিবির আইসেন, সাংবাদিকরাও আইসেন!” পোস্টটি তিনি কিছুক্ষণের মধ্যেই মুছে ফেললেও এর স্ক্রিনশট দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং শিক্ষার্থীরা জোহা চত্বরে বিক্ষোভে নামেন। তারা অধ্যাপকের শাস্তির দাবি জানান। রাকসু পরে পাঁচ দফা দাবি জানিয়ে উপাচার্য ও বিভাগের প্রধানের কাছে স্মারকলিপি দেয়। ২৮ অক্টোবর সকালে অধ্যাপক মামুন ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং বলেন, এটি হতাশার মুহূর্তে লেখা হয়েছিল, কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের উদ্দেশ্য ছিল না। ক্যাম্পাসে এখনও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।