থাইল্যান্ডের ফিটসানুলোক প্রদেশের ৬৫ বছর বয়সি চনথিরোট প্রায় দুই বছর ধরে শয্যাশায়ী ছিলেন। রোববার হঠাৎ অচেতন হয়ে পড়লে পরিবার ধারণা করে তিনি মারা গেছেন। এরপর তাকে কফিনে রেখে ব্যাংককের কাছে একটি মন্দিরে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সৎকারের প্রস্তুতির সময় কফিনের ভেতর থেকে ক্ষীণ শব্দ শোনা যায়। খুলে দেখা যায়, তিনি জীবিত এবং কাঁপছেন। ঘটনাটি ভিডিওতেও ধরা পড়ে। পরে চিকিৎসকেরা জানান, তার মৃত্যু হয়নি; বরং রক্তে শর্করার মাত্রা অত্যন্ত কমে যাওয়ায় তিনি অচেতন হয়েছিলেন। এই বিস্ময়কর ঘটনাটি থাইল্যান্ডজুড়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে এবং পরিবার স্বজনদের জন্য এটি ছিল এক অলৌকিক অভিজ্ঞতা।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।