প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের প্রতিটি খাতকে আঘাত করলেও সেই গল্প আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যথাযথভাবে পৌঁছায় না। ফলে প্রয়োজনীয় তহবিল সংগ্রহ ও আন্তর্জাতিক সমর্থন পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে। জলবায়ু অর্থায়নের ক্ষেত্রে শক্তিশালী যুক্তি তৈরি করতে হলে গণমাধ্যমকে অগ্রণী ভূমিকা নিতে হবে। প্রেস সচিব বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশ। সাইক্লোন, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস ও নোনাজলের বিস্তার প্রতিনিয়ত বাড়ছে। তিনি জানান, সিলেটের পানির সংকট, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের লবণাক্ততা কিংবা ভবদহের জলাবদ্ধতার মতো সমস্যাগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের প্রত্যক্ষ প্রভাব। কিন্তু এসব ঘটনা আন্তর্জাতিক আলোচনায় জায়গা করে নিতে পারে না। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব শুধু প্রাকৃতিক দুর্যোগেই সীমাবদ্ধ নয় বরং স্বাস্থ্য, অর্থনীতি ও সামাজিক অস্থিতিশীলতার সঙ্গেও জড়িত। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সাংবাদিক বিল ম্যাককিবেন ও এলিজাবেথ কোলবার্টকে উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সাংবাদিকদেরও এ ধরনের গভীর অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরি করতে হবে।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।