একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, নারীর রাজনৈতিক অবস্থান যাই হোক না কেন; সে বিএনপির হোক, এনসিপির হোক, বামপন্থী হোক, ডানপন্থী হোক কিংবা দলবিহীন, তার শরীর, সম্পর্ক, পোশাক বা ব্যক্তিগত জীবন টেনে এনে স্লাটশেমিং করার অধিকার কেউ পায় না। হাসনাত বলেন– এটা রাজনীতি নয়, এটা পুরুষতান্ত্রিক ঘৃণার সবচেয়ে নোংরা প্রকাশ। ভয়ঙ্কর বিষয় হলো, এই ঘৃণার চর্চা অনেক সময় আসে প্রগতিশীলতার মুখোশ পরা লোকদের হাত থেকেই; যারা একদিকে নারীর অধিকারের কথা বলে, আর অন্যদিকে কোনো নারী তাদের রাজনৈতিক মতের বাইরে গেলেই তার চরিত্রে আঘাত হানে। রুমিন ফারহানা, তাসনিম জারা, সামান্তা শারমিন, উমামা ফাতেমা, তাজনুভা জাবীন কিংবা মানসুরা আলম– তারা কেউ এই ঘৃণ্য ট্র্যাডিশনের বাইরে নন। আরও বলেন, কোনো দল বা মতের পক্ষে থাকলে স্লাটশেমিংকে হালকা করে দেখা আর বিপক্ষে থাকলে উৎসাহ দেয়া– নারীবিদ্বেষকে স্বাভাবিক করে তোলে। তিনি লেখেন, এই ঘৃণার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া কোনো ‘নরমালাইজড রেসপন্স’ নয়, এটা জরুরি রাজনৈতিক লড়াই। এই লড়াই অব্যাহত রাখতে হবে। আমি নিজে শ্রেণীঘৃণার শিকার হলেও রুমিন ফারহানাসহ যেকোনো নারীর প্রতি স্লাটশেমিংয়ের বিরুদ্ধে আমার স্পষ্ট অবস্থান ব্যক্ত করছি।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।