Web Analytics

কয়েক সপ্তাহের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া সীমান্তে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, তবে বহু বাস্তুচ্যুত মানুষ এখনও ঘরে ফিরতে ভয় পাচ্ছেন। থাইল্যান্ডের সুরিন শহরের আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা ২১ বছর বয়সী কানলায়া সোমজেত্তানা জানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ এলাকা নিরাপদ ঘোষণা না করা পর্যন্ত তিনি ফিরবেন না। কম্বোডিয়ার বান্তেয় মিয়ানচে প্রদেশে ৩৫ বছর বয়সী সো চেউনও জানিয়েছেন, শান্তি স্থায়ী হচ্ছে কি না তা কয়েক দিন পর্যবেক্ষণ করে তবেই ঘরে ফিরবেন।

উভয় দেশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রোববার যুদ্ধবিরতি কার্যকর ছিল, তবে অধিকাংশ এলাকায় স্বাভাবিক অবস্থা ফেরেনি। তিন সপ্তাহের সংঘর্ষে অন্তত ৪৭ জন নিহত এবং দুই দেশের মিলিয়ে এক মিলিয়নের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। জুলাইয়ে ঘোষিত আগের যুদ্ধবিরতি পাঁচ দিন পর ভেঙে গিয়েছিল। নতুন চুক্তিতে দুই দেশ গোলাবর্ষণ বন্ধ, সেনা চলাচল স্থগিত এবং বেসামরিকদের দ্রুত প্রত্যাবর্তনে সম্মত হয়েছে। থাইল্যান্ড আটক ১৮ জন কম্বোডিয়ান সেনাকে ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

তবে থাইল্যান্ডের কৃষক সাইচন ওয়ংপিটাক গবাদিপশু ও খামারের কাজের কারণে ঘরে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যদিও তিনি যুদ্ধবিরতির স্থায়িত্ব নিয়ে সন্দিহান।

Card image

Related Social Media Discussion

logo
No data found yet!