উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, গণমাধ্যমের লোগো নকল করে সামাজিক মাধ্যমে যে পেইজগুলো চলছে, তা মূলত সমাজে আস্থার সংকটের প্রতিফলন। উপদেষ্টা বলেন, গত ১৫ বছরে গণমাধ্যম আস্থা হারিয়েছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জনগণ যেন সহিংসতার শিকার না হয়, তা নিশ্চিত করতে সরকার সব ব্যবস্থা নেবে। তিনি বলেন, সাংবাদিক সমাজ নিজ অধিকার আদায়ে সোচ্চার থাকলে কোনো সরকারই তাদের পেশার ওপর হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। সাংবাদিকতা হবে জনবান্ধব। মন্ত্রণালয় কোনো গোষ্ঠী নয়, রাষ্ট্রের স্বার্থকে গুরুত্বে দেবে। যদি কোনো সহিংসতা ঘটে, গণমাধ্যমের দায়িত্ব থাকবে তার মূল কারণ ও দায়দায়িত্ব খুঁজে বের করে জনগণকে জানানো। আরো বলেন, ইসি গণমাধ্যম নীতিমালা করার ক্ষেত্রে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে কোনো আলোচনা করেনি। বর্তমানে যে মব ভায়োলেন্স চলমান তার সাথে মিডিয়ারও সম্পর্ক আছে। অনলাইন সাংবাদিকদের আরো দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা এড়াতে মিডিয়াকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।