অর্থনৈতিক, ভূ-রাজনৈতিক ও রাজনৈতিক তিন দিক থেকে কঠিন সংকটে পড়েছে ব্রিটেন। অফিস ফর স্টুডেন্টসের সতর্কতায় জানা গেছে, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমে যাওয়া ও টিউশন ফি স্থির থাকার কারণে আগামী দুই বছরের মধ্যে ৫০টি বিশ্ববিদ্যালয় দেউলিয়া হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কর্মী ছাঁটাই ও কোর্স বাতিল করতে বাধ্য হচ্ছে। একই সঙ্গে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৫০ বিলিয়ন ইউরোর এসএএফই প্রতিরক্ষা তহবিলে যোগদানের আলোচনাও ব্যর্থ হয়েছে, যা ব্রেক্সিট-পরবর্তী সহযোগিতা পুনর্গঠনের প্রচেষ্টায় বড় ধাক্কা। অন্যদিকে, সাবেক লেবার নেতা জেরেমি করবিনের নেতৃত্বে ‘ইওর পার্টি’ নামে নতুন বামপন্থি দলের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে, যা লেবার পার্টির বিকল্প হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেও অভ্যন্তরীণ বিভাজনে জর্জরিত। এই তিনটি ঘটনাই কিয়ের স্টারমারের নেতৃত্বে ব্রিটেনের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দিকনির্দেশনা নির্ধারণে বড় পরীক্ষা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।