জিএস পদপ্রার্থী মেঘমল্লার বসু বলেন, বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা জেলায়-থানায় যেভাবে ডাকসু নির্বাচনের ভোট চাচ্ছেন, যেভাবে শাসাচ্ছেন, এগুলো নিন্দাজনক-দুঃখজনক। এগুলো বলে আসলে কোনো লাভ নাই। নির্বাচন কমিশনার যারা আছেন, তাদের ললিপপ কিনে দিতে পারেন, ৯ তারিখে তারা সেটা চুষবেন। তাদের দ্বারা কিছুই হবে না। যা করার সাধারণ শিক্ষার্থীদের করতে হবে। তিনি বলেন, ‘ঢাবি'র ৩৫ হাজার শিক্ষার্থী যদি ৯ সেপ্টেম্বর ভোট দিতে আসে, তাহলে সব ইকুয়েশন মাটিতে মিশে যাবে। আপনারা যাকে ইচ্ছা তাকে ভোট দেবেন। কিন্তু প্লিজ ভোট দিতে আসুন। আপনারা ভোট দিলে স্বাধীনতাবিরোধীরা একটা পোস্টেও জিতে আসতে পারবে না। ভোটের ফলাফল যাই হোক না কেন, প্রতিরোধ পর্ষদ জিতে গেছে। আরো বলেন, যখন একের পর এক মাজার ভাঙা হয়, যখন কবর থেকে তুলে লাশ পোড়ানো হয়, যখন মব ভায়োলেন্স হয়, তখন আমাদের কারণে চরম প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীরাও বলেন, ধর্মকেন্দ্রিক বিভাজন আর চলবে না। মেঘমল্লার বলেন, অস্ত্রোপচারের কারণে কয়েকদিন প্রচারণার মাঠে ছিলাম না। সহযোদ্ধারা মাঠে কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন। এ কারণে নিশ্চয়ই ভোট বঞ্চিত হব না।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।