একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
জামায়াত নেতা ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের যুক্তরাষ্ট্রে বলেছেন, ‘অনেকে বলে জামায়াত ক্ষমতায় এলে ভারতের হামলার আশঙ্কা রয়েছে। আমি বলেছি, দোয়া করতেছি— এরা যেন ঢুকে পড়ে। ভারত ঢুকলেই আমাদের সেই বদনাম যাবে, যা ১৯৭১ সালে চাপানো হয়েছিল। তখন আমরা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রমাণ করার একটা সুযোগ পাব।’ এই বক্তব্যের একটি ফটোকার্ড ফেসবুকে শেয়ার করে ছাত্রদল সভাপতি বলেছেন, ‘খুনি হাসিনার ভয়ে যারা বিগত সাড়ে পনেরো বছর সারা দেশে আওয়ামী লীগের পতাকাতলে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রলীগের পতাকাতলে শুধু আশ্রয়ই নেয়নি, প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের ভূমিকায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল।’ রাকিব বলেন, ‘যে সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের ফাঁসির পরও আওয়ামী লীগের সঙ্গেই আঁতাত করে কর্মসূচি পালন করত, যে ছাত্রসংগঠনের অধিকাংশ শীর্ষ নেতৃবৃন্দ খুনি হাসিনার বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটা স্ট্যাটাস দেওয়ার প্রমাণ পর্যন্ত নেই, যে ছাত্রসংগঠনের অধিকাংশ শীর্ষ নেতৃবৃন্দের নামে বিগত সাড়ে পনেরো বছর বাংলাদেশের কোনো থানায় একটা জিডি পর্যন্ত নেই, তাদের ফাদার সংগঠনের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আজ জাতির সঙ্গে এ ধরনের নির্মম রসিকতা ও মশকরা করে। এটিই বিগত সাড়ে পনেরো বছরের আমাদের লড়াই-সংগ্রামের প্রতি নিমর্ম পরিহাস।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।