তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচির মন্তব্যের পর চীন তার নাগরিকদের জাপানে ভ্রমণ না করার আহ্বান জানিয়েছে। এর ফলে জাপানগামী ফ্লাইট বাতিল, পর্যটন খাতে বুকিং কমে যাওয়া এবং শেয়ারমূল্য হ্রাস পাচ্ছে। চীনা পর্যটকদের ওপর নির্ভরশীল টোকিওভিত্তিক ইস্ট জাপান ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল সার্ভিস জানিয়েছে, তারা বছরের বাকি সময়ের ৮০ শতাংশ বুকিং হারিয়েছে। জাপানের মোট জিডিপির প্রায় ৭ শতাংশ আসে পর্যটন থেকে, যার এক-পঞ্চমাংশই চীন ও হংকংয়ের পর্যটক। নোমুরা রিসার্চ ইনস্টিটিউটের হিসাব অনুযায়ী, এই বয়কট চলতে থাকলে জাপান প্রায় ২.২ ট্রিলিয়ন ইয়েন (১৪.২৩ বিলিয়ন ডলার) ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। ইতিমধ্যে ১০টিরও বেশি চীনা এয়ারলাইন ডিসেম্বর পর্যন্ত টিকিট ফেরত দিচ্ছে, বাতিল হয়েছে প্রায় পাঁচ লাখ টিকিট। পাশাপাশি চীন জাপানি চলচ্চিত্র প্রদর্শন স্থগিত করেছে এবং জাপানি শিল্পীরা এক চীন নীতির প্রতি সমর্থন জানাচ্ছেন।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।