একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
জিওপি নেতা রাশেদ খান লেখেন- ডাকসুতে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিলো, শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করতে হবে। সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর ও সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেন মিটিংয়ে উপস্থিত হওয়ার আগে আমরা ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতারা মিটিং করে সিদ্ধান্ত নিলাম হাসিনাকে আজীবন সদস্য করা যাবে না। পরে নুর ও আখতারও একই অবস্থান নিলো। হাসিনার এই ‘অসম্মান’ হাসিনা ও ছাত্রলীগ মানতে পারেনি। প্রতিশোধ নিতে করেছে একেরপর এক হামলা! তিনি বলেন, ২০১৯ সালের ডাকসু মূলত ছাত্রলীগের প্যানেল দখল করেছিল। ছাত্র অধিকার পরিষদের প্যানেল থেকে আমরা ভিপি, জিএসসহ কেন্দ্রীয় সংসদে ১১ টি পদে জয়ী হই। কিন্তু ছাত্রলীগ ফলাফল ছিনতাই করে। তারপরও আমরা চেষ্টা করেছি, শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করতে। আরো বলেন, ২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে হাসিনার পতনের বীজ বপন হয়। সেখান থেকে আমাদের আনুষ্ঠানিক ছাত্র রাজনীতি শুরু। ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলন, ২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচনের সঙ্গে যারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত তারাই এই প্রজন্মের প্রতিনিধি হিসেবে গণঅভ্যুত্থান উপহার দিয়েছে। প্রসঙ্গত, ডাকসু ভিপি পদপ্রার্থী শেখ তাসনিম আফরোজ ইমি হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য ঘোষণা করার প্রস্তাবের পক্ষে যুক্তি দিয়েছিলেন।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।