একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
টেলিগ্রামভিত্তিক ভার্চুয়াল বৈঠকে অংশ নেওয়ার সুযোগের বিনিময়ে অর্থ আদায়, অননুমোদিত গ্রুপ ছড়িয়ে পড়া এবং গোয়েন্দা সংস্থার অনুপ্রবেশ—এসব নানা অভিযোগে চাপে পড়েছে আওয়ামী লীগ। ওবায়দুল কাদের এসব কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন। জানা গেছে, টেলিগ্রাম হয়ে উঠেছে পালিয়ে থাকা শেখ হাসিনার দলের মূল সংগঠনিক প্ল্যাটফর্ম। কিছু গ্রুপে সদস্যসংখ্যা ২০ থেকে ৩০ হাজারের বেশি। প্রতিদিন রাত ৯টার পর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলা এই ভার্চুয়াল আড্ডায় অংশ নিচ্ছেন কেন্দ্রীয় নেতা, সাবেক সংসদ সদস্য, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতারা। আরো জানা গেছে, এমনকি যখন শেখ হাসিনা নিজে কোনও টেলিগ্রাম সেশনে উপস্থিত থাকেন, তখনও কে তার সামনে কথা বলবে তা নির্ধারণে অর্থ লেনদেন হয়। এই বিষয়ে সন্দেহের কেন্দ্রে রয়েছেন ওবায়দুল কাদের। এখানেই প্রতিদিন ব্যর্থ ঢাকা ঘেরাওসহ নানান আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।