রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, তুরস্ক নিজস্ব উৎপাদিত রাডার ও অস্ত্র ব্যবস্থা ব্যবহার করে সমন্বিত আকাশ ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এর প্রধান লক্ষ্য হলো সম্ভাব্য যুদ্ধ প্রস্তুতিকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে রাখা। সংবাদ সংস্থাটি লিখেছে, ইসরাইল যখন ইরানে হামলা শুরু করে, তখন তুরস্কের কুইক রিঅ্যাকশন অ্যালার্ট বিমানগুলোও উড্ডয়ন করে। ইসরাইলি আকাশসীমা লঙ্ঘনের সম্ভাবনার মধ্যেও এই বিমানগুলো সীমান্ত বরাবর টহল অব্যাহত রাখে। জানা গেছে, ইরান থেকে কোনো অনিয়মিত অভিবাসন প্রবাহ লক্ষ্য করা না গেলেও আঙ্কারা তার সীমান্ত নজরদারি বাড়িয়েছে।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।