Web Analytics

জিওপি নেতা রাশেদ খান বলেন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে দেশে সকাল-বিকাল এমপি বেচাকেনা হবে এবং সরকারের স্থিতিশীলতা থাকবে না। স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হলে বর্তমান পদ্ধতিতেই নির্বাচন করতে হবে। নিম্নকক্ষে পিআর বাংলাদেশের বাস্তবতায় কখনোই সম্ভব নয়, তবে উচ্চকক্ষে পিআর নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে। পিআর পদ্ধতি চালু হলে এর মাধ্যমে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন সম্ভব হতে পারে এবং এর ফলে দেশে আরেকটি জাতিগত বিভাজন ও ধর্মীয় দাঙ্গা লাগার শঙ্কা তৈরি হবে। রাশেদ প্রশ্ন তোলেন, পিআর হলে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ভাগ্য কী হবে, তা স্পষ্ট করে বলা হয়নি। তিনি অভিযোগ করেন, ‘সংস্কার ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না’-এমন বক্তব্যের মধ্যদিয়ে নির্বাচন কমিশন বা সরকার দায় এড়াতে চাইছে। ভিন্নমতকে ঐকমত্যে নিয়ে আসার দায়িত্ব সরকারের এবং সবার বক্তব্য শুনে একটি সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আরো বলেন, আলোচনা চলমান থাকার সময় মাঠের আন্দোলনের উদ্দেশ্য কী? তারা আরেকটি সংকট তৈরি করতে চাচ্ছে। আরেকটি ১/১১ হলে দায় এড়াতে পারবেন না। রাশেদ নির্বাচনী পরিবেশ তৈরির ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন এবং প্রশ্ন তোলেন, অদৃশ্য সরকারকে অন্তর্বর্তী সরকার কেন নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না?

Card image

Person of Interest

logo
No data found yet!

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।