Web Analytics

ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক বলেন, বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ভুয়া নথি তৈরি করেছে। এসব নথি দিয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত প্রমাণ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। ব্রিটিশ দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফ-এ প্রকাশিত তথ্যে বলা হয়, টিউলিপ সিদ্দিক একটি বাংলাদেশি পাসপোর্ট (২০০১ সালে, বয়স তখন ১৯ বছর) এবং একটি জাতীয় পরিচয়পত্র (২০১১ সালে) করেছিলেন। তিনি আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিস থেকে পাসপোর্ট নবায়নের আবেদনও করেছিলেন। টিউলিপের ঘনিষ্ঠজনেরা বলছেন, পরিচয়পত্রে যে ঠিকানা দেওয়া হয়েছে, সেটি আসলে টিউলিপ সিদ্দিকের খালা শেখ হাসিনার বাড়ি। তিনি কখনো ঢাকায় বসবাস করেননি। আইডি কার্ডটি পুরোনো ফরম্যাটের, নতুন ‘স্মার্ট কার্ড’ নয়। তার পরিবার বলছে, তিনি শুধু শিশুকালে একবার বাংলাদেশি পাসপোর্ট ব্যবহার করেছিলেন, প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় কখনো ব্যবহার করেননি। এর আগে ২০১৫ সালে টিউলিপ সিদ্দিক স্বামীসহ ঢাকায় একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসেন। তখন তিনি বক্তব্যে বাংলাদেশকে ‘আমাদের দেশ’ বলে উল্লেখ করেছিলেন। কিন্তু ২০১৭ সালে যুক্তরাজ্যের এক সাংবাদিক তাকে প্রশ্ন করলে বলেন, আমি ব্রিটিশ এমপি। আমাকে বাংলাদেশি বলবেন না। আমি বাংলাদেশি নই।

Card image

Person of Interest

logo
No data found yet!

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।