একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পর গাজার জাবালিয়া, শেখ রাদওয়ান ও আবু ইস্কান্দারসহ বিভিন্ন এলাকায় বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা সতর্কভাবে তাদের বাড়িতে ফিরে আসছেন। ধ্বংসস্তূপের মধ্যে তারা অনেক নিস্ক্রিয় ইসরায়েলি ‘বিস্ফোরক রোবট’ খুঁজে পাচ্ছেন, যা নিঃশব্দ কিন্তু অত্যন্ত বিপজ্জনক। ২০২৪ সালের মে মাসে জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে প্রথমবার ব্যবহৃত এই সাঁজোয়া, দূরনিয়ন্ত্রিত রোবটগুলো উত্তর গাজায় ব্যাপক ধ্বংস ঘটিয়েছে, দিনে প্রায় শতাধিক আবাসিক ভবন ধ্বংস করছে। সিভিল ডিফেন্স জানায়, বিস্ফোরণের পরিধি প্রায় ৫০০ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে এবং অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি বিশাল। প্রত্যক্ষদর্শীরা কয়েক সেকেন্ডে ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ার ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করেন। মানবাধিকার পর্যবেক্ষকরা জনবসতিপূর্ণ এলাকায় এ ধরনের অস্ত্র ব্যবহারের নিন্দা জানিয়েছেন এবং এটিকে ‘যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ’ বলে উল্লেখ করেছেন। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন যে বিস্ফোরণের ফলে নিঃসৃত বিষাক্ত গ্যাস ও ভারী ধাতব ধোঁয়া শ্বাসকষ্ট ও স্নায়ুবিক সমস্যা তৈরি করছে।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।