উপদেষ্টা সি আর আবরার বলেছেন, ‘স্কুল শুধুমাত্র জ্ঞান অর্জনের প্রতিষ্ঠান নয়, নীতি-নৈতিকতা শেখারও প্রতিষ্ঠান। জীবনের সব সিদ্ধান্ত নীতি-নৈতিকতার আলোকে নিতে হবে। প্রলোভনের কাছে আত্মসমর্পণ না করে মর্যাদার সঙ্গে জীবন যাপন করতে হবে। তিনি শিক্ষার্থীদের বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, তোমরা যোগ্য নাগরিক হিসেবে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে এগিয়ে যাবে। জুলাইয়ে যে আন্দোলন ও গণঅভ্যুত্থান হয়েছে, নতুন করে আমরা যে শপথ নিয়েছি, সেই তরুণদের আশা-আকাঙ্ক্ষা আমাদের এগিয়ে নেবে। আরও বলেন, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় জীবন জীবনের ইঞ্জিন হিসেবে কাজ করে। আমরা এমন এক পৃথিবীতে আছি, যেখানে প্রযুক্তি ও জ্ঞানে অগ্রগতি হলেও প্রকৃতি ও পরিবেশ ভীষণভাবে বিপর্যস্ত। আমরা প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট করেছি। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে উত্তর ও দক্ষিণ মেরুর বরফ দ্রুত গলে যাচ্ছে। পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধিই এর প্রধান কারণ। এর ফলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বড় ধরনের বিপর্যয়ের মুখে ফেলছি। কাজগুলো আমাদের প্রজন্মের করার কথা ছিল, আমরা করিনি। তাই বলা যায়, এ ক্ষেত্রে আমরা অপরাধী।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।