সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম আগামী ১৭ ডিসেম্বর শুরু হয়ে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। আসন শূন্য থাকলে প্রথম অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ২২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর এবং দ্বিতীয় তালিকা থেকে ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভর্তি নেওয়া হবে। সব ভর্তি কার্যক্রম ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে বলে নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ভর্তির সময় শিক্ষার্থীর জন্মসনদ ও পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপি যাচাই করতে হবে। কোটা নীতিমালা অনুসরণ বাধ্যতামূলক এবং মিথ্যা তথ্য দিলে ভর্তি বাতিল হবে। বিধিবহির্ভূত ভর্তি করালে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, প্রথম তালিকায় ৩ লাখ ৫ হাজার ৪৯৯ জন নির্বাচিত হয়েছে, যার মধ্যে সরকারি স্কুলে ১ লাখ ৭ হাজার ৫২১ জন। বেসরকারি স্কুলে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৯৭৮ জন নির্বাচিত হলেও ৮ লাখ ৭৪ হাজার ২৭৩টি আসন শূন্য থাকবে।