ইসলামী আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব শেখ ফজলে বারী মাসউদ ও সেক্রেটারি আরিফুল ইসলাম যৌথ বিবৃতিতে এ্যানিকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তারা বলেন, তিনি জনসভায় বক্তব্য দানকালে ইসলামী আন্দোলনের আমির ও পীর সাহেব চরমোনাই সম্পর্কে অশ্লীল ও অশালীন মিথ্যা-বানোয়াট বক্তব্য দিয়েছে, তা রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত। এ্যানির মতো একজন ব্যক্তি এ রকম দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য রাজনৈতিক এবং সচেতন মহলকে ব্যথিত করেছে। দুই নেতা বলেন, বিএনপি হচ্ছে ডিরেক্ট স্বৈরাচারের সঙ্গী। কারণ তারা ২০১৮ সালের অবৈধ নির্বাচনকে স্বীকৃতি দিয়ে সংসদে তাদের ছয়জন এমপি পাঠিয়েছে। ২০১৮ এর ডামি নির্বাচনের স্বীকৃতি দানকারী দল হলো বিএনপি। এখন তারা পাগলের মত আবোল তাবোল বলে উদুর পিন্ডি বুধুর ঘাড়ে চাপাতে চাচ্ছে।' তারা বলেন, জাতীয় চাঁদাবাজরা মিথ্যা ছাড়া কিছু বলতে পারে না। মিথ্যা কথা বলাই এ্যানি চৌধুরীদের পুঁজি! যা বাংলাদেশের মানুষ এখন বুঝে গেছে। আমরা তার মিথ্যা কথা প্রত্যাহারের আহ্বান জানাই। আরও বলেন, মূলত ৫ আগস্টের পর ইসলামপন্থিদের ঐক্য এবং এক বাক্সে ভোটের প্রক্রিয়াকে বিএনপি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না। বেইমান তো তারা- যারা শহীদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে চাঁদাবাজি, দখলবাজি, লুটপাট, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করছে। এইদিকে এ্যানি ইসলামী আন্দোলন ও চরমোনাই পীরকে জাতীয় বেইমান হিসেবে চিহ্নিত বলে বক্তব্য দেন।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।