মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার জানিয়েছেন, অবৈধ, অনিয়ন্ত্রিত ও অতিরিক্ত মাছ ধরার কারণে বঙ্গোপসাগরে সামুদ্রিক মাছের মজুত দ্রুত কমে যাচ্ছে। ঢাকায় অনুষ্ঠিত ইকোসিস্টেম অ্যাপ্রোচ টু ফিশারিজ (EAF)-নানসেন জরিপ ২০২৫–এর ডি ব্রিফিং অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, সাম্প্রতিক R.V. Dr. Fridtjof Nansen জরিপে দেখা গেছে অক্সিজেন স্বল্প অঞ্চল বৃদ্ধি, মাইক্রোপ্লাস্টিকের উচ্চ ঘনত্ব ও জেলিফিশের অস্বাভাবিক বিস্তার সামুদ্রিক পরিবেশের জন্য গুরুতর সংকেত। তিনি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রলারের লাইসেন্স সীমিতকরণ ও বৈজ্ঞানিক পরিকল্পনার মাধ্যমে টেকসই গভীর সমুদ্র মৎস্য আহরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত পরিচালিত জরিপে ৬৫টি নতুন মাছের প্রজাতি শনাক্ত হয়েছে, যার মধ্যে ৫টি শুধুমাত্র বঙ্গোপসাগরে পাওয়া যায়। নরওয়ে, এফএও ও বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা ভবিষ্যতে যৌথ গবেষণা জোরদার এবং বাংলাদেশের নিজস্ব গবেষণা জাহাজ প্রাপ্তির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।