বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ তীব্র তাপদাহের ঝুঁকিতে পড়বে এবং প্রতি চারজনের একজন বন্যার ঝুঁকিতে থাকবে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পানি ও মাটির লবণাক্ততা বৃদ্ধির ফলে উপকূলীয় এলাকায় জীবনযাপন ক্রমেই কঠিন হয়ে উঠবে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় নেওয়া পদক্ষেপগুলোকে প্রতিবেদনে নামমাত্র ও স্বল্প ব্যয়ের সমাধান হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে, যেখানে বড় কোনো সরকারি উদ্যোগ নেই। বিশ্বব্যাংকের ডিভিশন ডিরেক্টর জ্যঁ পেম বলেন, বাংলাদেশের জলবায়ু সংকট আরও তীব্র হতে পারে যদি আগাম দুর্যোগ সতর্কতা, স্মার্ট কৃষি ও অভিযোজন বাজেটের পরিধি না বাড়ানো হয়। দক্ষিণ এশিয়ার প্রধান অর্থনীতিবিদ সিদ্ধার্থ শর্মা বলেন, বাংলাদেশের জলবায়ু মোকাবেলার গতি ধীর, তাই সরকারি ও বেসরকারি খাতকে একসাথে কাজ করতে হবে।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।