ঢাকার একটি আদালত জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক এমপি মিজানুর রহমানকে আট বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। তবে সাজা একসঙ্গে চলায় তিনি সর্বোচ্চ পাঁচ বছর কারাভোগ করবেন। আদালত তার ১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা বাজেয়াপ্তের নির্দেশও দিয়েছেন। জামিন বাতিলের পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মিজানের আইনজীবী মামলাটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি করে আপিলের ঘোষণা দিয়েছেন। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ২০১৯ সালে মামলাটি দায়ের করে, এবং বিচার চলাকালে ১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।