প্রেস সচিব শফিকুল আলম লিখেছেন, ‘ডঃ খলিলুর ছিলেন জাতিসংঘের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশি কূটনীতিকদের মধ্যে প্রথম বিসিএস নিয়োগপ্রাপ্ত। তিনি পররাষ্ট্র নীতিতে ব্যাপক গতিশীলতা সঞ্চার করেছেন। জাতিসংঘ প্রধানকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ইফতার সফরে নিয়ে যাওয়ার জন্য অধ্যাপক ইউনূস একটি ধন্যবাদ পত্রও দিয়েছেন।’ শফিকুল আলম বলেন, প্রথমে তিনি মায়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ১৫ মিনিট কথা বলেন। তারপর তিনি ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে এক ঘণ্টা কথা বলেন। এই আলোচনায় কিছু দীর্ঘ তালাবদ্ধ দরজা খুলে যায়। যার ফলাফল দেখতে পেলেন।’ আরো বলেন, আমাদের তৌহিদ হোসেন আছেন, দলে ডঃ খলিলের অন্তর্ভুক্তি মেকআপে কিছুটা শক্তি যোগ করেছে।’ শফিকুল আলম, ‘বাংলাদেশ ভীতু এবং নতজানু কূটনীতির জন্য পরিচিত ছিল। তা আর নয়!
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।