ডিএমপির বার্তায় বলা হয়, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত করা, গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সম্পর্কে মিথ্যাচার ছড়ানোর মাধ্যমে আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক অবনতির চেষ্টা ও দেশকে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে মেঘনা আলমকে আইনী প্রক্রিয়া অনুসরণ করে নিরাপত্তা হেফাজতে রাখা হয়েছে। দরজা ভেঙে অপহরণের যে অভিযোগ করা হচ্ছে, তা সঠিক নয়। এর আগে, গত বুধবার বাসা থেকে মেঘনা আলমকে আটক করা হয়। রাতে মেঘনাকে আদালতে হাজির করে গোয়ান্দা পুলিশ। পরে বিশেষ ক্ষমতা আইনে তাকে ৩০ দিনের আটকাদেশ দিয়ে কারাগারে পাঠায় আদালত।