পটুয়াখালীর বাউফলে পুলিশের হাতে আটক মাইনুল ইসলাম নামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক এক নেতাকে থানা থেকে ছাড়িয়ে নিতে তদবির করার অভিযোগ উঠেছে জামায়াত নেতা আবু সাঈদের বিরুদ্ধে। আটক ছাত্রলীগ নেতা মাইনুল কেশবপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। অভিযুক্ত গোলাম আবু সাঈদ কেশবপুর ইউনিয়ন যুব জামায়াতের সভাপতি। স্থানীয়রা জানান, ২০২৪ সালে কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মাইনুল ও তার ভাই আমিনুল সাবেক এমপি ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আসম ফিরোজের শ্যালক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এনামুল হক ওরফে অপুর পক্ষে নির্বাচন করেন। তখন নির্বাচনি সহিংসতার একাধিক ঘটনায় নেতৃত্ব দেন মাইনুল। এ বিষয়ে অভিযুক্ত গোলাম আবু সাঈদ বলেন, মাইনুল ছাত্রলীগের কোনো পদে ছিল না। আমার ইউনিয়ন জামায়াতের যুব কমিটির অর্থ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। তার জন্য স্বাভাবিকভাবেই আমাকে থানায় আসতে হয়েছে। এ প্রসঙ্গে বাউফল থানার ওসি বলেন, মাইনুলকে ছেড়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। তিনি নিষিদ্ধ সংগঠনের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত এবং অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করছিলেন।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।