সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।
রাজস্ব আদায় কমে যাওয়া, পূর্ববর্তী আওয়ামী লীগ সরকারের নেওয়া বিপুল ঋণ পরিশোধের চাপ এবং পণ্য ও সেবার মূল্যবৃদ্ধিজনিত মুদ্রাস্ফীতি—এই তিন কারণে অন্তর্বর্তী সরকার মারাত্মক অর্থ সংকটে পড়েছে। ব্যয় সংকোচন নীতি গ্রহণ ও উন্নয়ন ব্যয় কমানোর পরও সরকার নির্ভর করছে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ঋণের ওপর। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই–আগস্টে সরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ বেড়েছে ১.৭৯ শতাংশ, কিন্তু বেসরকারি খাতে সামান্য হ্রাস পেয়েছে, যা সামগ্রিক অর্থনৈতিক মন্দার ইঙ্গিত দেয়। রাজস্ব আয় গত বছরের তুলনায় ২১ শতাংশ বেড়েছে বটে, তবে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ঘাটতি ১১ শতাংশ। ব্যাংক খাতে তারল্য সংকট ও বাণিজ্য কার্যক্রম হ্রাস পাওয়ায় সরকারের ঋণ নেওয়ার সুযোগও সংকুচিত হচ্ছে। অধিকাংশ ঋণই ব্যবহৃত হচ্ছে চলতি ব্যয় মেটাতে, যা উৎপাদন বা কর্মসংস্থানে প্রভাব ফেলছে না—দীর্ঘমেয়াদে যা অর্থনীতির স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।