একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল এক বিবৃতিতে বলেন, সরকারের অস্বচ্ছ এবং একপেশে নীতি-নির্দেশনার কারণেই দেশের ওষুধ শিল্প ঘিরে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। প্রায় দুই বছর যাবৎ নতুন কোনো ওষুধের নিবন্ধন দেওয়া হয়নি। এছাড়া অনেক দিন যাবৎ ওষুধের মূল্য সমন্বয়ও করা হয়নি। এতে ট্রিপস ওয়েভার সুবিধা হারানোর ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবে। তাই নতুন ওষুধ নিবন্ধন দ্রুত শুরু করা জরুরি। ফখরুল বলেন, সরকার গঠিত ওষুধ নিয়ন্ত্রণ কমিটি, অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা প্রণয়নে কাজ করা টাস্কফোর্স কমিটি এবং ডিসিসির টেকনিক্যাল সাব কমিটিতে বাংলাদেশ ওষুধশিল্প সমিতির কোনো প্রতিনিধি রাখা হয়নি। এটি শিল্পের স্বার্থবিরোধী। এই খাতের সঙ্গে জড়িত সব পক্ষের মতামত গুরুত্ব দেওয়া উচিত। শিল্প উদ্যোক্তাদের বাদ দিয়ে কোনো কমিটি গঠন বা নীতি প্রণয়ন সমর্থনযোগ্য নয়। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের পরিস্থিতি মাথায় রেখে এই শিল্পের সুরক্ষায় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এছাড়া ফখরুল এই খাতের গুরুত্ব এবং এই খাত নিয়ে অতীতে বিএনপি সরকারের ভূমিকা তুলে ধরেন।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।