ঢাবির শিক্ষক নেটওয়ার্কের পর্যবেক্ষক দলের সদস্য অধ্যাপক সামিনা লুৎফা বলেন, ডাকসু নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হয়েছে। অনেক ভোটার ভোট দিয়ে বুথের কলম নিয়ে চলে গেছে। পরে বলপয়েন্ট দিয়ে ভোট দিয়েছে ভোটাররা। এসব ব্যালট মেশিন যদি রিড না করতে পারে তাহলে দায় কার? তিনি বলেন, নির্বাচটি কেমন হয়েছে এখন পর্যন্ত তা বলার সময় হয়নি। নানান গুজব-অস্থিরতা আছে। প্রশাসনের কিছু বিষয়ে অব্যস্থাপনাও দেখা গেছে। তথ্যের গ্যাপ এবং ভুল বোঝাবুঝিও দেখা গেছে। সবাই যথেষ্ট পোলিং এজেন্ট পায়নি। অনেকেই পাস পেয়েছেন দেরিতে। কেউ কেউ আবেদন করেও পায়নি। এমন কিছু কিছু ঘাটতি ছিল। আরও বলেন, দুটি হলের কেন্দ্রে যারা দায়িত্ব পালন করেছেন তারা সমভাবে দায়িত্ব পালন করেননি। রোকেয়া হলে সহকারী প্রক্টরের সাথে ছাত্রদলের বাকবিতন্ডায় ভোটগ্রহণ কমে গেছে। অনেকেই আসেনি। আরও বলেন, অনেক কেন্দ্রেই প্রার্থীকে ঢুকতে দেয়া হয়নি। কিছু অব্যবস্থাপনা না থাকলে আমরা আরও ভরসা নিয়ে এটিকে ভালো নির্বাচন বলতে পারতাম। এদিকে নির্বাচনে এখন পর্যন্ত বড় কোনো অসঙ্গতি শিক্ষক নেটওয়ার্ক দেখতে পায়নি বলে জানান অধ্যাপক গীতি আরা নাসরিন।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।